মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

0
101
মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়
মাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করার উপায়

অনেকেই প্রতি মাসে চায় ভালো পরিমান একটি ইনকাম করতে। আমরা আজ বিশেষ কিছু ইনকামের উপায় আমরা শেয়ার করবো। তার মধ্যে আমরা প্রতিটি ধাপে ধাপে পরিষ্কার করে আলোচনা করবো।

ইনকামের বর্তমান পদ্ধতি

সময়ের সাথে সাথে মানুষ দুটি দুনিয়ায় চলতে শুরু করেছে। তার মধ্যে

  • বাস্তব দুনিয়া বা যাকে ইন্টারনেটে ফিজিক্যাল জগৎ বলা হয়
    • ভার্সুয়্যাল দুনিয়া যাকে বাস্তব দুনিয়ায় ইন্টারনেট বলা হয়।

এই উভয় দুনিয়াই বর্তমান মানুষের বসবাসের অংশ হয়ে উঠেছে। কিছু কিছু বিষয় ভিন্ন ভিন্ন জগতে ব্যবহার হলেও আবার কিছু কিছু জিনিস উভয় দুনিয়াতেই প্রসার ঘটেছে ব্যপক হারে।

যেমন ভাবে বাস্তব জীবনে বা ফিজিক্যাল জগতে লক্ষ কোটি টাকা আয় করা যায়, তেমন এই ভার্সুয়্যাল জগতেও কিন্তু কোটি কোটি টাকা আয় করা যাচ্ছে। আর আমরা চাইলে যে কেউই অনলাইন অথবা অফলাইন থেকে ইনকাম করতে পারি। এখানে শুধু ৫০ হাজার বা ১ লক্ষ টাকার মধ্যেই সিমাবদ্ধ নয়, বরং যখন কেউ ১ মাসে ১০ হাজার টাকা আয় করতে পারে, সে ২ বছর পরে ২০ হাজারে পৌছাবে, ৫ বছরে ৫০ হাজার টাকা আয় করার সক্ষমতা রাথে আর ১০ বছরে চাইলে সে ১ লক্ষ বা তার থেকেও বেশি আয় করতে সক্ষম।

ইনকামের পথ কত প্রকারে রয়েছে

আপনাদের বোঝানোর সুবিধার জন্য আমি ইনকাম কে দুই ভাগে রেখেছি। আর এই দুই পদের যে কোন পদই আপনি অনলাইন এবং অফলাইনে পেতে পারেন। তবে যখন আপনি কোন বিশেষ কাজের জন্য আগ্রহী হবেন, তখন আমাদের পরবর্তি পোস্টের মাধ্যমে সটি সমন্ধে আরো ভালো করে ধারনা নিতে পারেন।

ইনকামের জন্য ২ টি মাধ্য়ম হলোঃ

১. জব করা, যা ফিক্সড বেতনের হতে পারে
২. ব্যবসা করে ইনকাম, যা বিভিন্ন সময়ের সাথে এবং কাজের সাথে ইনকাম বৃদ্ধি পায়

আপনি চাইলে এই দুটি মাধ্যমের যে কোন কাজ করে ইনকাম করতে পারেন। এমনি এখানেও ৫০ হাজার বা তার থেকে বেশি প্রতিমাসে ইনকাম করতে সক্ষম। তবে যেহেতু আজ আমরা আমাদের নিজস্ব পরিকল্পনা অনুযায়ী বিশাল ইনকামের মাধ্যম শেয়ার করতে চলেছি, তাই ব্যবসা নিয়ে নিচের দিকে আলোচনা করবো এই পয়েন্টে শুধু চাকরি বা জব নিয়ে আলোচোনা শেষ করে দিলাম।

চাকরি করে প্রতিমাসে ৫০ হাজার টাকা ইনকামের উপায়

যেহেতু চাকির করেও লক্ষ লক্ষ টাকা আয় করা যায় তবে বর্তমান সময়ে কিন্তু চাকরির প্রতিনিধী অনেক বেশি তাই আমরা যখন ৫০ হাজার টাকা চাকরি করার মাধ্যমে ইনকাম করতে চাইবো, তখন আমাদের জন্য সেটি অত্যান্ত কঠিন হয়ে যাবে।

সাধারনত চাকরির ক্ষেত্রে আমরা কয়েকটি পর্যায়ের চাকরি দেখি, তাদের আমরা বেতনের বিত্তিতে কিছু পর্যায়ে সাজাতে পারি

বেতনশ্রেনী
১৫ হাজারের কম টাকাপ্রথম শ্রেনী
১৫-৩৫ হাজার টাকাদ্বিতীয় শ্রেনী
৩৫- ৬০ হাজার টাকাতৃতীয় শ্রেনী
৬০ হাজারের উপরে চতুর্থ শ্রেনী

এখানে ধরা যায় যে সর্বোচ্চ ১ লক্ষ বা দের লক্ষ টাকা বেতনের চাকরি সর্বোচ্চ পর্যায়ে চাকরি করলে পাওয়া যাবে। আবার অপর দিকে অনেকে দেখা যায় চাকরির পাশে কোন একটি ভিন্ন মাধ্যম ওই যোগ্যতার ভিত্তিতে খুজে নিয়ে থাকে, তবে সেটি নেতিবাচক ভাবেই চাকরির উপরে প্রভাব ফেলতে পারে।

সাধারনত সবচেয়ে বেশি মানুষ ১৫ হাজারের নিচে বেতনে চাকরি করে থাকে, আর তার পরে যারা তারা ৩৫ হাজারের মধ্যেই করে। এই দুই শ্রেনীর মানুষ মিলে প্রায় ৭০ শতাংশ চাকরির বাজার দখল করে রেখেছে। তার পরে যারা রয়েছে তারা খুবই কম পরিমাণের মানুষ।

এবার যারা ৩৫ হাজারের নিচে বিভিন্ন চাকরি করে থাকে, তারা যদি তাদের তাদের চাকরির এবং চাকরির জন্য প্রয়োজনীয় প্রস্তুতি গ্রহন করতে ৮-৯ ঘন্টা কাটিয়ে দেয়, তার পরের ওভার টাইম করতে চায় তখন তাকে কোন এমন কাজ খুজে নিতে হয় যেখানে তুলনা মুলক বেশি ইনকাম। যা তাকে একটি খারাপ পর্যায়ের কাজে নিতে পারে।

যেমন,
স্কুল শিক্ষকদের জন্য হতে পারে প্রাইভেট ( এটি খারাপ কাজ নয়, তবে ক্ষেত্র বিশেষ প্রায় ই দেখা যায় প্রাইভেট স্টুডেন্ট কে বেশি কেয়ার যা অধীকার এর দুর্বিক্ষ তৈরি করতে পারে)

একই সাথে একজন চিকিৎসক এর অবস্থানে আমরা তার চাকরির সময়ের পরে যদি তাকে প্রাইভেট ক্লিনিকে দেখি, তখন সে একজন ভয়াবাহ সন্ত্রাসীর থেকেও বাজে ব্যবহার করে।

এভাবেই পর্যায় ক্রমে সবার জন্যই প্রায় একই ধরনের আচারন দেখা যায়। কিন্তু আমরা যখন দেখি সে তার চাকরির সময়ের বাইরের সময়টুকু কাজ করে, তখন যদি তার চাকরির বেতনের সমান ইনকাম করে তাও প্রায় ৫০ হাজারের কাছাকাছি যেতে কষ্ট হয়ে যায় এর পরে আবার তাকে ভবিশ্য়ত নিয়ে চিন্তিত থাকতে হয়।

চাকরির সুবিধা আসুবিধা কি কি

আংশিক সুবিধা আংশিক অসুবিধা প্রতিটি কাজের মধ্যেই থাকে। তবে আমরা যদি চাকরির ক্ষেত্রে চিন্তা করি, তাহলে ভাগ্য, ক্ষমতা, যোগ্যতা আর শিক্ষার সনদ এখানে আবশ্যক। তার পরেও চাকরি ম্যানেজ করে নিতে পারাটা অনেক কঠিন একটি অধ্যায়। আবার যখন আমরা দেখি সে চাকরিতে চলে যায়, তখন আবার নতুন চ্য়ালেন্জ তৈরি হয়। না জানি কখন কোন ভুলে আমার চাকরিটাই চলে যাবে কে জানে।

আর সুবিধা হলো, একটি গেলে আরেকটি ম্যানেজ করা সম্ভব হবে। আর নিজের তেমন ক্ষতির সম্মুক্ষীন হতে হয় না। আবার বিশেষ করে দেখা যায় যে চাকরির সময়ের বাইরে লাভ লসের তেমন চিন্তা নিতে হয় না। বিপদ আপদ কোম্পানি বা সরকার চিন্তায় থাকে, চাকরি জিবিকে তা নিয়ে চিন্তা করতে হয় না।

প্রতিমাসে ৫০ হাজার টাকা আয় করতে কি কাজ করতে হবে

হ্যা আমরা আবার আমাদের আজকের টপিকে ফিরে এসেছি। আপনি যখন একটি ব্যবসা তৈরি করবেন তখন আপনি মাসে ৫০০ টাকা থেকে ইনকাম শুরু করবেন যা দিনে দিনে বাড়তে থাকবে। আর এই প্রাথমিক ইনকাম বা মাসের ইনকাম বিশেষ কিছু বিষয়ের সাথে তাল মিলিয়ে তৈরি হবে। যা যা বিষয়ে আপনার ইনকাম বাড়বে তা হলোঃ

  • মোট ইনভেস্ট
  • ব্যবসার ধরন
  • প্রতিদিনের ব্যবসা
  • লাভের পরিমান
  • ব্যবসার পরিসর
  • ব্যবসা কোথায় অবস্থিত
  • কত খরচ হয় প্রতিদিন

যেহেতু এসব অনেক বিষয়ের উপরে নির্ভর করে ব্যবসার ইনকাম হয়, তাই অনেক ঝামেলা সামলাতে হবে। এই বিশেষ সকল ঝামেলা সামলাতেই অনেকে ব্যবসা ছেড়ে চাকরির দিকে অগ্রসর হয়।

আপনি যদি ১৫-২০ হাজার টাকা ইনভেস্ট করতে পারেন আর সেখানে সঠিক ব্যবসার জন্য এই টাকা ইনভেস্ট করতে পারেন, তাহলে আপনি প্রতিদিন ৫০০ -১০০০ টাকা ইনকাম করতে সক্ষম হবেন। তাহলে সেখানে ১০০০ টাকার ক্ষেত্রে আপনার সকল খরচ যাওয়ার পরে ৬০০ টাকার মতো লাভ থাকতে পারে। যা প্রতিনিয়ত বাড়বে আবার বিশেষ কিছু সিজনে এটি দুই তিন গুনেও পরিনিত হতে পারে।

তবে যেহেতু আমরা ১০০০ টাকার খরচ বাদে ৬০০ টাকা লাভের হিসেব ধরে নিয়েছি, তাই আমরা লাভ লস কেটে দিয়ে এই ৬০০ করে হিসেব করলেও ৬০০ x ৩০ দিনে ১৮০০০ টাকা ইনকাম। যেখানে আপনি মাত্র ২০ হাজার টাকা ইনভেস্ট করেছেন। আর যখন এটি বাড়তে থাকবে, বা আপনি প্রথম বারেই ইনভেস্ট বেশি করতে পারেন, তখন আরো বেশি লাভ হবে।

আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে দিনে ১০০০ টাকার থেকেও বেশি আপনি সেল বা বিক্রি করতে সক্ষম হবেন, তখন আরো বেশি লাভ থাকবে।

ব্যবসা করার সুবিধা কি

ব্যবসার নানান সুবিধা রয়েছে। তবে আমার কাছে সবথেকে বেশি সুবিধা মনে হয়, এখানে কারো কথায় ওঠ বস করতে হয় না। অপর দিকে আরেকটি বিষয় হলো আমি নিজের মতো মাসে লক্ষ টাকা ইনকাম করতে পারি।

ব্রান্ড তৈরিঃ যখন আপনি একটি ব্যাবসা প্রতিষ্ঠান তৈরি করেন, তা ধীরে ধীরে আপনার কোম্পানি বা ব্রান্ডে পৌছাতে পারে, তবে সেখানে আপনাকে ধর্য্য ধরে টিকে থাকতে হবে।

ইনকাম বুস্টঃ আপনাকে নির্ধারিত ইনকামের উপরে সিমাবদ্ধ থাকতে হবে না। আপনি ধীরে ধীরে আপনার ইনকাম কে বুস্ট করতে পারেন। একাধীক প্রতিষ্ঠান নিজেই তৈরি করে সেটি পরিচালনা করতে পারেন।

ভবিশ্যত নিশ্চিত করাঃ যদি ভালো পর্যায়ের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তৈরি করতে পারেন। সেটি পরিচালনা না করলে বিক্রি করলেও যে পরিমানে অর্থ পাবেন তা আপনার ভবিশ্যতের জন্য পর্যাপ্ত হবে।

আরো অনেক অনেক উপকারিতা রয়েছে। তবে কিন্তু এটি অত্যান্ত ঝুকি পুর্ন একটি কাজ, যে সকল ঝুকি আপনার সামনে থাকতে পারে, সেগুলোর মধ্য়ে অন্যতম কিছু ঝুকির কথা তুলে দেওয়া হলো।

ব্যবসার কি কি অসুবিধা আছে

নানা মূখী সুবিধার সাথে সাথে রয়েছে অত্যান্ত ভয়াবাহ কিছু অসুবিধা। তার মধ্যে সবচেয়ে বেশি ভয় হলো একবারে লস খেয়ে গেলে লাভ তো দূরের কথা ইনভেস্টও শেষ। আর লজ্জায় মুখ ও দেখাতে পারবেন না।

তবে বিস্বাস করেন, এটি কখনো কোন সফল মানুষকে আটকাতে পারেন না।

  • নিজের ইনভেস্ট করতে হবে
  • সঠিক প্যান করে আগাতে হবে
  • বড় বড় কোম্পানির প্রেশার সহ্য করে নিতে হবে
  • লস আসতে পারে
  • ভয় কাটিয়ে এগিয়ে যেতে হবে
  • দুর্যোগ দূর্ঘটনা মোকাবিলা করতে হবে
  • বাজারের ধস নামতে পারে
  • মানুষের কাছে প্রথমে হেনস্তার সিকার হতে হবে
  • আইনের ঝামেলায় পড়তে হতে পারে
  • চিন্তা ভরা মাথা নিয়ে বেচে থাকতে হবে

কেন আপনাকে আরো পোস্ট পড়তে হবে

আপনি যখন এই একটি পোস্ট পড়েই কাজে লেগে যাবেন তখন আপনি ঝামালায় পড়ে যেতে পারেন। কারন আমরা আরো শত শত তথ্য শেয়ার করতে থাকি। তাই আপনি যখন আমাদের নিয়মিত পাঠক হতে পারবেন, তখন আপনিও সকল সমস্যা আর তার সঠিক সমাধান সমন্ধে জেনে নিতে পারেন।

যেহেতু আমরা এই একটি পোস্টে শুধু মাত্র দুটি কাজের মধ্য়ে পার্থক্য করে তার প্রয়োজনীয় কিছু তথ্য শেয়ার করেছি, তাই আগামী পোস্টের আরো প্রতিটি ভিন্ন ভিন্ন পোস্টে ভিন্ন ভিন্ন ব্যবসা নিয়ে আলোচনা করবো।

কি কি ব্যবসা অল্প টাকায় শুরু করতে পারেন

অল্প টাকায় অনেক অনেক ব্যবসা শুরু করতে পারেন। তবে আমরা এখানে শুধু মাত্রে কয়েকটি লিস্ট করে দিলাম। যা প্রতিটি পদের উপরে বিস্তারিত আলোচনা করবো। তবে লিস্টে যা যা থাকছেঃ

  • কলম তৈরি করা
  • অনলাইনে পন্য সেল করা
  • কোম্পানির ডিলার শিপ নিয়ে কাজ করা
  • কোম্পানিতে শেয়ার কিনে নিতে পারেন
  • চকলেট তৈরি
  • পোডাক্ট তৈরির ডিলারশীপ নেওয়া
  • মধু চাষ
  • সরিষার তৈরি তৈরি করা
  • বিভিন্ন তৈল তৈরি করা
  • মশলা তৈরি করা
  • খাবার তৈরি করা
  • কবুতর, খরগোশ ইত্যাদি পালন করা
  • রিসার্চ ব্যবসা করা
  • পানীয় পন্য তৈরি করা
  • পোস্ট, সেম্পু ইত্যাদি প্যাকেজিং করা
  • বিভিন্ন তৈল ও অন্যান্য পন্যকে প্যাকেজিং করা
  • ডিজিটাল পন্য বিক্রি করা
  • ড্রব শপিং করা
  • ব্লগিং এর ব্যবসা করা

আরো ইত্যাদি ইত্য়াদি ব্যবসা রয়েছে, তা আমরা একটি এএকটি করে আপনাদের সাথে তুলে ধরার চেষ্টা করবো।

একটি জিনিস মনে রাখবেন, আপনি যখন ভালো পরিমানে ইনকাম করতে চান, তখন আপনাকে অবশ্যই ব্যবসার দিকে যেতে হবে। কেননা ১০-১৫ বছর পড়াশোনা করার পরেও যা করতে পারবেন না, সেটি ১০ বছর ব্যবসার পরে পারবেন। কিন্তু তাই বলে পড়াশোনা থামিয়ে রাখা যাবে না। পড়াশোনা কিন্তু শুধু ইনকামের জন্য করা হয় না।

অল্প টাকায় ব্যবসা করার উপায় কি

ব্যবসা করতে হলে যে লক্ষ টাকা লাগে এই ধারনা থেকেই আমাদের জাতি এখনো বেড়িয়ে আসতে পারেনি। আপনাকে এটি জানতে হবে যে, ব্যবসা করতে বুদ্ধি আর সাহসই সবথেকে জরুরি বিষয়।

আপনি আমাদের তালিকায় থাকা সকল ব্যবসাই মাত্র ৫০০০ টাকা থেকে শুরু করতে পারেন। আর এই তালিকার সকল ব্যবসাগুলোই কিন্তু ৩০ হাজারের মধ্যে ভালো পরিসরে করতে পারেন।

আপনার জন্য পার্ফেক্ট ব্যবসা কোনটি হবে, সেটি সমন্ধে জেনে নিতে আমাদের কমেন্ট করতে পরানে। বা আমাদের সাথে যোগাযোগ করতে পরেন। আর বিশেষ করে আপনি অল্প টাকায় ব্যবসা করতে চাইলে বিভিন্ন লোকের সাথে বা কোম্পানির সাথে চুক্তিতে বা শেয়ারে ব্যবসা করতে পারেন। সেক্ষেত্রে আমাদের সাহায্য প্রয়োজন হলে জানাতে পারেন।

উপসংহার

পরবর্তি পোস্টে আমরা বিশেষ কোন একটি ব্যবসা সমন্ধে আলোচনা করেছি। সেগুলো আমাদের ব্যবসা সংক্রান্ত ক্য়াটাগরি থেকে দেখতে পারেন। আর আমাদের সাথে থাকার মাধ্যমে আমাদের নতুন পোস্ট পেতে পারেন।

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here