বাংলা ভোর অনলাইন পত্রিকায় নতুন ভাইরাল খবর ভাইরাল বাঘিনী কন্যার ভাইরাল ভিডিও নিয়ে। আশা করি এই নিউসটা সমন্ধে যারা জানতে চাইছিলেন, তারা এই পোস্ট থেকে সম্পুর্ন জানতে পারবেন।
বাংলাদেশের কোটা বিরোধী আন্দোলন ২০২৪ এর বিশেষ ঘটনাগুলো আপনারা সবাই ই জানেন। এই আন্দোলনে অনেক শ্রেনীর মানুষ একত্রে প্রতিবাদ করতে শুরু করে, পরবর্তীতে এর একটা সমাধান মিলে। তবে সেখানে বাংলাদেশের প্রধান মন্ত্রী শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে এবং আন্দোলন কারীদের কাছে হার মেনে নেয়।
লক্ষনীয় ভাইরাল বাঘিনী কন্যাকে তখন ও আমরা বিশেষ অবস্থানে থেকে আন্দোলন করতে দেখি। মেয়েটির নাম ফারজানা সিথী। তবে এর পড়াশোনা সমন্ধে তেমন ভালো করে জানা যায়নি। বাংলাদেশের খুলনা বিভাগের যশোরে বাড়ি এই মেয়েটির।
কোটা বিরোধী আন্দোলনে এই মেয়েটি পুলিশের সামনে বিশেষ ভাবে প্রতিবাদ জানিয়ে নিজের পরিচয় সোস্যাল মিডিয়ায় তুলে ধরে। সেখান থেকেই মানুষের কাছে ভাইরাল বাঘিনী কন্যা নামে পরিচিত হয়। তবে তার আচারন আর পোশাক তখন ই মানুষের বিশেষ নজরে ছিল। যদিও ঘর পোড়ার মধ্যে আলু পোড়া কেউ দিতে চায়নি তাই তখন বিষয়টা শাক দিয়ে মাছ ঢাকার মতো ঢেকে রাখছিল।
সম্প্রতি মেয়েটি বিশেষ ভাবে তার জোরালো গলার বড় অহংকারময় কথার জন্য সবার সমালোচনায় উঠে এসেছে। তবে এখানে একটা বিশেষ লক্ষনীয় জিনিস আছে, বিষয়টা নিচে আলোচনা করবো।
তবে সম্প্রতি একটা অভিযোগে এই মেয়ে সহ আরো কিছু মেয়ে মিলে আসামীকে তুলে থানায় নিয়ে আসে। কিন্তু সেখান থেকে তারা বিশেষ আবেদন জানায়। আবেদনটি ছিল “অভিযুক্ত আসামীর দ্বারা যে সকলে আক্রান্ত ছিল, তাদের সবাইকে দিয়ে ১০ মিনিট পিটান খাওয়াবে ওই আসামিকে।” পুলিশ কোটাবিরোধী আন্দলোনের পর থেকে সাভাবিক ভাবে শান্ত থাকায় বিষয়টি মেনে নিয়ে রাজি হয়ে যায়।
কিন্তু সেনাবাহিনী বিষয়ে বাধা দেয়। পরে উপরোক্ত এক সেনা সদস্যের সামনে তারা দুঃব্যবহার ফুটে উঠে। তখন সেনা সদস্য চুপ করে থাকে, আর বিশেষ ভাবে শান্ত অবস্থায় বোঝানোর চেষ্টা করে। তবে সেখানে মেয়েটি চরম অপমান করতে থাকে।
এই বিষয়ে মেয়েটি দ্বিতীয় বারের মতো সবার চোখে উঠে আসে। তবে তুলনা মুলক ২য় বার ভয়াবাহ হয়ে উঠে। আর সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে খুব অপমান হতে থাকে।
এর পরে তারা কিছু গোপন ভিডিও ভাইরাল করে দেওয়া হয়। ভারাল ভিডিও দেখার জন্য বা ভাইরাল ভিডিও সমন্ধে জানতে আমাদের ভাইরাল ভিডিও নিয়ে লেখা পোস্ট টা দেখে আসতে পারেন। আর সকল প্রকার ভাইরাল ভিডিও পেতে আমাদের হোয়াটসঅ্যাপে ফলো করে রাখুন।
ভিডিও ভাইরাল হওয়ার বিশেষ কারনগুলোর মধ্যে অন্যতম হতে পারে, এই ভিডিওগুলো তার অনেক আগেই মোবাইলে করা ছিল বা অন্য কারো কাছে ছিল। তবে সেনাবাহীনির উপর সবার অনেক আবেগ এবং ভালোবাসা তাই সবাই সেনাবাহিনির অপমান সহ্য না করে ভিডিও ভাইরাল করে দেয়।
যদি ভিডিওগুলো মেয়েটির নিজের কাছে ছাড়া আর কারো কাছে না থাকে, তাহলে মেয়েটির ডিভাইস হ্যাক করে ভাইরাল করা হয়েছে। তবে যদি ভিডিও অন্য কারো কাছে থাকে, তাহলে হয়তো সে ভাইরাল করে দিয়েছে।
তবে যা ই হোক, আন্দোলনের সময় যখন সেনাবাহিনী সরকারের পক্ষে ছিল, তখন দেশের মানুষ সেনাবাহিনীকে নিয়ে অনেক প্রকার কথা বললেও এখন আবার তাদের ভালোবাসায় মুগ্ধ হয়ে আছে। অন্য দিকে, যার জন্য আন্দোলনের সময় সবাই যে মেয়েটিকে নিয়ে এতো এতো আলোচনা। তাই এখন ভুলে সমালোচনা শুরু হয়ে গেছে।
সময় এভাবেই পাল্টায়। যখন তুমি ভালো কাজের জন্য যুদ্ধ করবে, তখন তুমি সবার প্রিয়। আর যখন নিজের শান্তির জন্য বিশেষ কিছু করবে, তখন আর তোমাকে কেউ ভালোবাসবে না।
তবে আমরা একটু ঘুরে দেখতে চাই।
যখন মেয়েগুলো আসামী নিয়ে গিয়েছে। তখন পুলিশ সহ সেনাবাহিনীর কেউ ই জানে না, আসামী কি আসলেই দোষি না কি নির্দোষ। এমন অবস্থায় আসামিকে ছেড়ে দিলে, তারা মারতে মারতে মেরেও ফেলতে পারে। আর এই অবস্থায় আইন অনুযায়ী এমন কাজ কখনোই হতে দেওয়া যায় না।
অন্য দিকে, আইন যদি তার সঠিক বিচার না করতে পারে, তাহলে কি হবে? কারন আগেও অনেক রেপ কেসের সঠিক বিচার মানুষ পায় নি। তবে সবকিছুর মধ্যে সেনাবাহিনীকে অপমান করা অন্যায় ছিল।
পরে মেয়েটি সমালোচনার শিকার হয়ে, এবং প্রাইভেসি হারিয়ে ফেসবুক লাইভে এসে ক্ষমা চেয়েছে। আর বলেছে সেই সেনা সদস্যকে খুজতেছে, সে সেনা সদস্যকে পেলে তাকে অপমান করার জন্য ক্ষমা চাইবে।
যা ই হোক, আমাদের সকল খবর পেতে আমাদের সোস্যাল মিডিয়ায় ফলো করে রাখতে পারেন। আমাদের সাথে থাকলেই আমাদের সকল খবর পেতে পারেন।
এই ধরনের সকল ভিডিও পেতে টেলিগ্রামে জয়েন করতে হবে আপনাকে। তাহলেই আপনি এই ধরনের সকল ভিডিওগুলো সবার আগে পেয়ে জাবেন।