শর্করা জাতীয় খাবার আমাদের দেহের ঘাটতি হওয়া পুষ্টির পূরন করে থাকে। তাই সারা দিনের সকল ক্লান্তি ও দেহের শরকারার ঘাটতি দূর করতে এই শরকারি জাতীয় খাবার খাওয়া অত্যান্ত জরুরি।
শর্করা জাতীয় খাবার কি কি
যে কোন পুষ্টি উপাদান শরিরে মাত্রা ঠিক রেখে খাওয়া উচিৎ। তাই এই শর্কারা জাতীয় খাবারের তালিকা ও শর্কারার পরিমাণ দেওয়া হলো।
খাবারের নাম | শর্করার পরিমাণ (Carbohydrates per 100g) |
---|---|
ভাত (Rice, সেদ্ধ) | 28g |
আটা রুটি (Whole wheat bread) | 43g |
ময়দার রুটি (White bread) | 49g |
আলু (Potato, সেদ্ধ) | 17g |
মিষ্টি আলু (Sweet potato) | 20g |
ভুট্টা (Corn) | 19g |
ডাল (Lentils) | 60g |
ছোলা (Chickpeas) | 61g |
ওটস (Oats) | 66g |
চিনি (Sugar) | 100g |
মধু (Honey) | 82g |
পাস্তা (Pasta, সেদ্ধ) | 25g |
কলা (Banana) | 23g |
আম (Mango) | 15g |
আপেল (Apple) | 14g |
সাধারনত একজন মানুষের দেহে যে পরিমাণে ক্যালরি থাকে তা থেকে কম বা বেশি থাকলে সেটি দেহের জন্য ক্ষতিকর হয় দাড়ায়।
এক জন মানুষের দেহে ক্যালরির 45-65% শর্করা থকে আসা খুব প্রয়োজন। সাধারনত পুরুষ: 225g – 325g, নারী: 180g – 250g এবং শিশু: 130g – 200g গ্রাম প্রতিদিন প্রয়োজন। তাই এই মাত্রা ঠিক রাখার জন্য খাবারের সকল প্রকারের পরিমাণ জেনে খাওয়া খুবই জরুরি।
শর্করা জাতীয় খাবার বেশি খেলে কি হয়
শর্করা জাতীয় খাবারগুলো বেশি খাওয়ার ফলে বেশ কিছু দৈহিক সমস্যার সম্মুক্ষীন হওয়া লাগতে পারে। শর্কারা জাতীয় খাবার খেলে বিশেষ যে সকল সমস্যা দেখা যেতে পারে তার সংক্ষিপ্ত তালিকা।
- ওজন বৃদ্ধি
- ডায়াবেটিসের ঝুঁকি
- হার্টের সমস্যা
- পেটের সমস্যা
- হজমজনিত সমস্যা
- ক্লান্তি ও অলসতা
- চর্মরোগ
- ত্বকের সমস্যা