Wednesday, January 15, 2025
No menu items!
Homeস্বাস্থ্য পরামর্শশারীরিক সক্ষমতা বাড়ানোর স্বাস্থ্যকর পদ্ধতি তবে ক্ষতিকর প্রভাব কি

শারীরিক সক্ষমতা বাড়ানোর স্বাস্থ্যকর পদ্ধতি তবে ক্ষতিকর প্রভাব কি

আসলে পৃথিবীর বিশালতার বড় অংশ জুড়েই এই জিনিসের একটি প্রভাব তো রয়েছেই। সেই দিকে আবার এক লিঙ্গের সাথে অপর লিঙ্গের যে একটা আকর্ষন, সেই আকর্ষনটিও আসলে এই বিশেষ মুহুর্তের জন্য তৈরি হয়ে থাকে।

সব মিলিয়ে যৌ-ন কর্মের যে কোন এড়িয়ে যাওয়ার কোন পথ ই নেই। তবে এই কাজটি মহা মূল্যবান হওয়ার সাথে সাথে এই কাজের আবার রয়েছে বেশ অপব্যবহার। আমরা আজ এই কাজের বিশেষ মুহুর্তের জন্য সময় বাড়ানোর ওষুধের কথা বলবো।

আমি আশা করি এটি আপনি আপনার ঘরের বউয়ের কাছে বীর পুরুষ হওয়ার জন্য শেবন করবেন, আর মাত্রার মধ্যে থেকেই শেবন করবেন। তবে এটি অবৈধ কাজের জন্য এই ওষুধটি কেউ শেবন করবেন না।

শারীরিক শক্তি বৃদ্ধিতে ডাক্তারদের ব্যবহৃত কিছু প্রেসক্রিপশন ওষুধ

শারেরিক ভাবে দুর্বল পুরুষ ও মহিলাদের জন্য বিজ্ঞানের এক বিশাল আবিষ্কার হলো এই অষুধগুলো। শারেরিক ভাবে অত্যান্ত ক্ষতির ও কারন হতে পারে।

ওষুধগুলো এই তালিকায় দেওয়া হয়েছে শুধু মাত্র চিনে রাখার জন্য। যদি কখনো আপনার ডাক্তারের দেওয়া বিকল্প পথ খুজতে হয় এই উদ্দেশ্য। তার সাথে আমরা আপনাদের জন্য এটি একটি সুবিধার কারন হিসেবে রাখলাম। এই পোস্টের মাধ্য়মে আপনারা ওষুধ নিতে পারবেন।

এই ওষুধগুলো ক্ষতিকর হতে পারে, তাই ঝুকি ও বিপদ এড়াতে কেউ ই ডাক্তারের পেসক্রিবশন ছাড়া খাবেন না।

শারীরিক স্বাস্থ্য ও শক্তি বজায় রাখতে কিছু ওষুধ ব্যবহার করা হয়, তবে এই ওষুধগুলো শুধুমাত্র ডাক্তারদের পরামর্শে গ্রহণ করা উচিত। উদাহরণস্বরূপ:

  • ভায়াগ্রা (Viagra): ডাক্তারদের পরামর্শে ব্যবহৃত একটি জনপ্রিয় প্রেসক্রিপশন ওষুধ।
  • সিলডেনাফিল (Sildenafil): ইরেকটাইল ডিসফাংশনের জন্য ব্যবহৃত হয়।
  • সিয়ালিস (Cialis): দীর্ঘ সময় ধরে কার্যকর থাকা একটি প্রেসক্রিপশন ওষুধ।

❗️সতর্কতা: এই ওষুধগুলো শুধুমাত্র ডাক্তারদের পরামর্শে গ্রহণ করা উচিত। ডাক্তারের অনুমতি ছাড়া এই ধরনের ওষুধ গ্রহণ করা ঝুঁকিপূর্ণ হতে পারে।

গুরুতর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া

যদি আপনি ডাক্তারের থেকে এই ওষুধ খাওয়ার অনুমতি পেয়ে থাকেন, তবুও নিজের দেহের দিকে বিশেষ নজর রাখুন। যদি নিম্মের বিষয়গুলো লক্ষ করতে পারলেই আপনি আবার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিন।

এদের সাধারণ পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হল মাথাব্যথা, পেশীর ব্যথা, নাক বন্ধ, চোখ ঝাপসা দেখা।গুরুতর সমস্যা হিসেবে হার্ট অ্যাটাক, দৃষ্টিশক্তি হারানো, দীর্ঘ ইরেকশন হতে পারে।হার্টের রোগী, কিডনি/লিভার রোগী, এবং যারা হার্টের জন্য নাইট্রেট ব্যবহার করেন তাদের ক্ষেত্রে এটি প্রাণঘাতী হতে পারে

WhatsApp Group Join Now
Telegram Group Join Now

WhatsApp Group Join Now
RELATED ARTICLES

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

সম্প্রতি খবর

- Advertisment -