লোন আমাদের বিশেষ বিপদের সময়ের পরম বন্ধু। তার ওপরে আবার যদি সেটি বিপদের সময়ে সহজেই পাওয়া যায় তাহলে তো কোন কথাই নাই। এর উপরে কোন অপেক্ষা ছাড়াই সাথে সাথে পাওয়া যায় তাহলে তো আর কোন কথাই নেই।
তবে লোন দেওয়ার অন্যতম কারন হলো সেই লোন থেকে এনজিও গুলো বিশেষ ভাবে সুদের মাধ্যমে লাভ করে থাকে। কিন্তু এটি যারা লোন নেয় তাদের জন্য বেশ একটা ক্ষতির কারন। তই বিনা প্রয়োজনে কেউ লোন না নেওয়াই ভালো।
তবে যদি অতি প্রয়োজন হয়ে থাকে, তাহলেই আপনারা নিচের মাধ্যমগুলোর মধ্য থেকে লোন নিতে পারেন। আমরা আপনাদের সকল বিস্তারিত জানিয়ে দিব।
অনলাইনে বিভিন্ন প্রাকারের কোম্পানি থেকে বিভিন্ন মাাধ্যমে লোন নেওয়া যায়। তার সাথে আবার সুদের হার ও কম বেশি হয়ে থাকে।
কি কি ভাবে অনলাইনে লোন নেওয়া যায়
অনলাইনে সহজে লোন নেওয়ার জন্য যে সকল প্লাটফর্মে অনলাইনের মাধ্য়মে লোন দেয়, সেগুলোর মধ্যে কোন না কোনটিতে অ্যাকাউন্ট করে নিতে হবে। এই সকল প্লাটফর্মে kyc করে নেওয়া আবশ্য। কারন এর মাধ্যমে আপনার পরিচয়টি অনলাইনে নিশ্চিত করা সম্ভব।
বিশেষ যে সকল কোম্পানী লোন দেয়ঃ
- ক্রিপ্টো এক্সেন্জারে
- বিকাশে লোন
- নগদে লোন
- উপায়ে লোন
এগুলো ছাড়াও আরো অনেক কোম্পানির মাধ্যমে লোন দিয়ে থাকে। কিন্তু বাংলাদেশ থেকে সহজে লোন নেওয়ার জন্য বিকাশ, নগদ বা উপায়ে লোন নেওয়া যায়।
আজ আমরা আপনাদের ইনস্টান্ট ৩০,০০০ টাকা পর্যন্ত লোন নেওয়ার সমন্ধে জানাবো। এটি বিকাশে মাধ্যমে সহজ কিস্তিতে নেওয়া যায়। তার মাধ্যমে আপনি সর্বোচ্চ ৩০,০০০ পর্যন্ত লোন পাওয়া যাবে।
অনলাইন মোবাইল লোন বাংলাদেশ
অনলাইন লোনে বিশেষ সুবিধা আছে, তার মধ্যে অন্যতম সুবিধা হলো সাথে সাথে লোন পাওয়া যায়। আর এই লোনে যেহেতু অফলাইনে কিস্তিতে নেওয়ার প্রয়োজন হয় না। তাই সেখানে খরচ কম, লাভ বেশি। এজন্য সুদের হার ও কম দিতে হয়।
আরো সুবিধা হলো, নিজের বলার বাইরে কেউই জানে না এই লোনের কারন। এবং অল্প অল্প করেই ,শোধ করে দেওয়া যায়।
বিকাশ থেকে লোন পাওয়ার উপায়
প্রথমেই আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্ট টি করে ভেরিফাই করে নিতে হবে। ভেরিফাই করার জন্য kyc করে নিতে হবে। এটার ফলে আপনার পরিচয়টা নিশ্চিত থাকবে। ফলে আপনি সহজে টাকা না দিয়ে পালিয়ে থাকতে পারবেন না।
এর পরে আপনাকে বিকাশ অ্যাপ থেকে লোন অপশনে যেতে হবে। তার পরে আপনাকে লোনের ধরন নির্ধারন করে নিতে হবে এবং সেখানে টাকার পরিমান ও নিশ্চিত করতে হবে। এর পরে কয়েক মিনিটের মধ্যেই আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্টে টাকা জমা হয়ে যাবে।
এর পরে আপনি স্বাভাবিক ভাবেই আপনারা টাকাটা বিকাশ থেকে ক্যাশ আউট করে নিতে পারবেন। এর পরে ধীরে ধীরে প্রতি মাসে টাকা আপনার বিকাশ অ্যাকাউন্ট থেকে টাকা কেটে নেওয়া হবে। তবে এর জন্য আপনার উপরে নির্ধারন করা কিস্তির টাকা পরিমান আপনাকে সেই পরিমানের টাকা বিকাশে ঢুকিয়ে রাখতে হবে।
শেষ কথা
যেহেতু এটা একটি এনজিওর উপর থেকে পাবেন, তাই এখানে যদি আপনি কোন প্রকারের বিপর্যায় তৈরি করতে চাইলেই বিপদে পড়তে হবে। কারন এই লোনটি আপনাকে অনেক গুলো কোম্পানি থেকে দিয়ে থাকবে। আর এখানে বিকাশ কোম্পানি সিটি ব্যাংক থেকে টাকা দিয়ে থাকে।
আর আপনি যদি এই ধরনের সকল তথ্য পেতে চান, তাহলে আপনি সরাসরি আমাদের সাইটের নটিফেকেশন চালু করে রাখতে হবে। তার সাথে আমাদের নিচের গ্রুপ গুলোতেও ফলো করে রাখতে পারেন।
