বাংলা ভোর অনলাই বাংলা পত্রিকায় আপনাকে সাগতম। আমরা আমাদের এই নিউজ ওয়েবসাইটে নতুন নিউজ ভাইরাল ভিডিও লিংক বাংলাদেশ এর সমন্ধে বিশেষ সতর্কমুলক পোস্ট করতেছি। আশা করি এই পোস্ট টা থেকে আপনাদের অনেক উপকার হবে।
এই পোস্টে আমরা বিশেষ কিছু বিষয়ে আলোচনা করবো, আমাদের বিশেষ যে সকল আলোচনা থাকবে এই পোস্টে সেগুলো হলো
- ভাইরাল ভিডিও কি?
- আমরা সাধারন ভাবে ভাইরাল ভিডিও বলতে কি কি বুঝে থাকি
- আমাদের দেশে ভাইরাল হওয়ার আসল কিছু কারন
- যা দের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে, তাদের বিশেষ কিছু কারন
- বিশেষ সতর্কতা
- প্রাইভেসি সমন্ধে বিশেষ কিছু তথ্য
- ভাইরাল হওয়ার পরে ভিডিওগুলো কোথায় পাওয়া যায়
- ভাইরাল হয়ে গেলে সেগুলো কিভাবে ঠেকানো যায়
- AI দিয়ে কিভাবে পোশাক খুলে ফেলে ভিডিও ভাইরাল করা হয়
- আমাদের বিশেষ ভুল কি কি হয়ে থাকে
আজকের ভাইরাল ভিডিওটি সহ, বিগত সকল ভাইরাল হওয়া ভিডিওগুলো পেতে এই পোস্টের শেষ দিকে ভালো করে পড়ুন। সেখানে ভিডিওগুলোর লিংক দেওয়া হয়েছে।
আমরা আপনাদের বিশেষ সতর্কতার জন্য এই নিউজটা শেয়ার করলাম। আমি আশা করতে পারি, এই পোস্ট টা পড়লে, আপনি আর এই ধরনের কোন বিপদের সম্মুক্ষীন হবেন না। আর যদি এমন কোন বিষয়ে অলরেডি ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে থাকেন, তাহলেও এর একটা সহজ পথ খুজে পাবেন।
ভাইরাল ভিডিও কি?
যে কোন ধরনের ভিডিও মানুষের কাছে অতি অল্প সময়ে পৌছে গেলে এবং সেই ভিডিও সমন্ধে মানুষ ভালোভাবে বুঝতে সক্ষম হলে সেই ভিডিওকেই আমরা ভাইরাল ভিডিও বলে থাকি।
তবে সব ধরনের ভিডিও কে আমরা ভাইরাল ভিডিও বলে থাকি না। উদাহরন হিসেবে কোন একটা মুভি বা মুভির গান কে আমরা ভাইরাল ভিডিও বলি না। কারন এটি সমন্ধে অনেকে কাজ করে, তাই এই কন্টেন্টের মার্কেটিং এর জন্য তারা সহজেই মানুষের কাছে ভাইরাল হয়ে থাকে। তাই আমরা এই কন্টেন্টকে ভাইরাল কন্টেন্ট বা ভাইরাল ভিডিও বলি না।
মানে ভাইরাল ভিডিও বলতে বিশেষ একটা গুন থাকা জরুরি। তার মধ্যে অন্যতম হলো, ভিডিওটা ভাইরাল করার জন্য বিশেষ কোন মার্কেটিং করা চলবে না। নিজেই সবার কাছে প্রশিদ্ধ হতে পারলে সেই ভিডিওকে ই আমরা ভাইরাল ভিডিও বলে থাকি।
ভাইরাল ভিডিও বলতে কি কি বুঝে থাকি
ভাইরাল ভিডিও সমন্ধে আমি উপরে বলে আসছি যদিও, তবে সাধারনত আমরা ভাইরাল ভিডিও বলতে মানুষের প্রাইভেসি ভেঙে কোন গোপন ভিডিও ফাশ হয়ে যাওয়াকে বুঝে থাকি।
মানে, কোন মেয়ে বা ছেলে তার গার্লফ্রেন্ড বা বয়ফ্রেন্ডের সাথে গোপন কোন কাজ করার সময় ভিডিও করে রেখেছিল, সেটি কোন একটা মাধ্যমে ভাইরাল হয়ে গেছে, বা ফাশ হয়ে গেছে, এমন সকল ভিডিওকে আমরা ভাইরাল ভিডিও হিসেবে চিনে থাকি।
আর এই বিষয়ে আমাদের দেশের মানুষ অনেক বেশি উত্তেজিত হওয়ার কারনে আমরা এই বিষয়ে অনেক বড় বড় বিপদ ও হতে দেখেছি। কিছু দিন আগে একটা মেয়ে, মেয়েটির নাম আমার এখন মনে নেই। তবে মেয়েটি অবৈধ ভাবে তার বয়ফ্রেন্ডের সাথে অপকর্মে জড়িয়ে পরে। কিছুদিন পরে তাদের কোন একটা সমস্যার কারনে ছেলেটি ভিডিও ফাশ করে দেয়।
রিতিমত অল্প সময়ে সবার কাছে পৌছে যাওয়ায় পরবর্তিতে মেয়েটি গলায় ফাশ দিয়ে নিজে আত্মহত্যা করে নেয়। তাই এমন সকল বিষয়ের সতর্কতার জন্য ই আমরা বাংলা ভোর পত্রিকায় আজ এই বিশেষ পোস্ট করেছি।
আমাদের দেশে ভাইরাল হওয়ার আসল কিছু কারন
এই বিষয়টা সবার জানা খুবই দরকার। কেননা এই বিষয়গুলো জানতে পারলেই আপনি বিশেষ নিরাপ্তা অবলম্বন করতে পারবেন। আমাদের বাংলাদেশ সহ ভারত, পাকিস্তান এবং আরো কিছু দেশে এখনো মানুষ তাদের বিশেষ রিতি নিয়ে চলাফেরা করে। এরা অনলাইন বা ক্যামেরার সামনে একটিভ কম।
নিজেদের বিশেষ সকল ভিডিও নিজেদের কাছেই জত্ন করে রাখে, এগুলো সবার সাথে শেয়ার করতে চায় না। যদিও কিছু মানুষ কন্টেন্ট তৈরি করে, তারা সোস্যাল মিডিয়ায় নিজেদের ভিডিও প্রতিনিয়তই আপলোড করে, তবে তাদের ব্যাপার বাদ দিয়ে ই আমরা কথা বলতেছি।
ভিডিও ভাইরাল হওয়ার বিশেষ কিছু করন রয়েছে। আমরা নিচে বিশেষ কিছু কারন উল্লেখ করে দিলাম।
- অনেক সময় ডিভাইস হ্যাক বা মেলওয়্যারের সমস্যায় পড়ে
- মোবাইল চুরি হয়ে গেলে
- কম সিকিুরোটি ব্যবহার করে ভিডিও রাখলে
- সোস্যাল মিডিয়ায় আপলোড করলে
- সোস্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে কাউকে পাঠালে
- ডিলেট করার পরেও অনেকে ফিরিয়ে আনে
- নিজেদের মধ্যে সমস্যা তৈরি হয়ে
- আরো ইত্যাদি কারনে হয়ে থাকে
এই সকল কারনেই আমাদের বিভিন্ন সময়ে ভিডিও ভাইরাল হওয়ার খবর শুনতে হয়ে থাকে। সেজন্য আপনারা বিশেষ কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে পারেন। কি কি সতর্কতা অবলম্বন করতে পারেন, সেগুলো নিচে দেওয়া হলো।
- অন্যায় কাজ থেকে দুরে থাকাই সবচেয়ে ভালো
- মোবাইল বিক্রি করলে আগে শিওর হওয়া যে সেখানে কিছু রয়ে গেছে কি না
- অপকর্মে লিপ্ত হলেও সেখানে ভিডিও বা ফটো করা থেকে বিরত থাকা
- নিজস্ব মানুষের সাথে ই ভবিশ্যতে ঝামেলা হতে পারে, সেজন্য অবৈধ ভাবে কাউকে আপন না ভাবা
- মোবাইল চুরি হওয়ার বিষয়ে বিশেষ সতর্কতা অবলম্বন করা
- মোবাইলে এই ধরনের বিশেষ ভিডিও রাখা থেকে বিরত থাকা
- সোস্যাল মিডিয়ায় এগুলো আপলোড করা থেকে বিরত থাকা
- হ্যাক হওয়ার ব্যাপারে বিশেষ ভাবে সতর্ক থাকা
আরো বিভিন্ন ভাবে সতর্ক থাকতে হবে। তবে আমরা সবসময় ই বলে থাকি, আপনারা যদি অপকর্ম দেখা এবং শেখা থেকে দুরে থাকেন, তাহলে এই কাজ থেকেও দুরে থাকতে পারবেন। তাই এগুলো এড়িয়ে চলাই অনেক অনেক ভালো।
ভাইরাল ভিডিও কোথায় পাওয়া যায়?
সাধারনত এই ধরনের অপকর্মের ভাইরাল ভিডিও সোস্যাল মিডিয়ায় সাপোর্ট করে না। এগুলো বিশেষ কিছু মেসেজিং সোস্যাল নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ছড়াছড়ি হয়ে থাকে।
মেসেন্জারে, ইমোতে, টেলিগ্রামে বা এই ধরনের সোস্যাল মেসেজিং প্লাটফর্মে এই ধরনের সকল ভিডিও পাওয়া যায়। আমাদের সকল সোস্যাল মিডিয়ায় বাংলা ভোর নামে চ্যানেল এবং গ্রুপ রয়েছে। আপনারা আমাদের সকল সোস্যাল প্রফাইলে ফলো করে রাখতে পারেন।
AI ছবি থেকে কাপড় রিমুভ ভিডিও ভাইরাল
এআই সমন্ধে আমাদের বিশেষ পোস্ট থাকবে। আমি আশা করি এ আই সমন্ধে জানতে আমাদের ফলো করে রাখুন। আমরা পোস্ট করলেই আপনারা পেয়ে জাবেন।
AI দিয়ে এখন দুনিয়ার প্রায় সকল কাজ ই করা সম্ভবের মুখে। আবার দেখা যাচ্ছে, খাপর খোলা থেকে শুরু করে কাপর পড়ানো পর্যন্ত সব ই করা সম্ভব হয়ে গেছে। তাই এই AI দিয়ে অনেক সময় অনেকের বাজে ভিডিও বা ফটো তৈরি করে হ্যারেজমেন করা হয়ে থাকে।
এই বিষয়ে কিছু দিন আগে একটা মেয়েকে হ্যারেজমেন করার চেষ্টা হয়েছিল। পরে বাংলাদেশের সাইবার ডিফেন্স টিম বাংলাদেশ সিভিলিয়ান ফোর্সের পক্ষ থেকে হতে পারে, তারা মেয়েটিকে বিশেষ ভাবে সাহায্য করে।
তাই নিজেদের ফটো সাধারন সোস্যাল মিডিয়ায় সাবধানে আপলোড করবেন। আর যদি এই ধরনের কোন হ্যারেজমেন্টের সম্মুক্ষীন হয়ে থাকেন, তাহলে আপনি দ্রুতই পুলিসের সাথে আলোচোনা করুন। আর অনলাইনের বিশেষ সাহায্যের প্রয়োজন হলে, বাংলাদেশের সাইবার সিকিউরোটি টিমগুলোর সাথে যোগাযোগ করুন।
ভাইরাল হয়ে গেলে সেগুলো কিভাবে ঠেকানো যায়
প্রথমত আপনি যে দেশেই থাকেন না কেন, সেখান কার আইনের আয়ত্বাধীন হবেন। তারা আপনাকে সর্বপ্রকারের সাহায্য় করবে। তার সাথে, সাইবার সিকিউরোটির বিশেষ টিমগুলোর সাথে যোগাযোগ করুন।
গুগল বা সকল সোস্যাল মিডিয়ায় বিশেষ অপশন থাকে, সেখান থেকে আবেদন করলে আপনারা সেখান থেকে আপনার সকল তথ্য সঠিক ভাবে দিতে পারলে, তারা সেই ভিডিও বা ফটো রিমোভ করে দিবে। এই কাজটি আপনি নিজে না পারলেও আপনি যদি সাইবার সিকিউরোটি টিম গুলোর সাথে কথা বলেন, তাহলে তারা প্রথমেই আপনার ভিডিও তারা ডিলেট করার চেষ্টা করবে।
বিশেষ ভাবে, যদি আমাদের উপরে দেওয়া বিষয়ে লক্ষ করেন। তাহলে আপনার ভিডিও কখনোই ভাইরাল হবে না। আর যদি ভাইরাল হয়ে যায়, তাহেল আইনগত ব্যবস্থা নিন।
এই অপশনটা বিশেষ সতর্কতার উদ্দেশ্যে আপনাদের সাথে শেয়ার করা হলো। এই অংশের মাধ্যমে আপনাদের কয়েকজনের ভিডিও ভাইরাল হওয়ার কারন জানাবো। আশা করি বিশেষ কিছু সতর্কতা সমন্ধে জানতে পারবেন।
জান্নাত তোহার ভাইরাল ভিডিও
জান্নাত তোহা ভাইরাল ভিডিও লিংক টা টেলিগ্রাম থেকে বেশি ভাইরাল হয়েছিল। বর্তমানে বেশির ভাগ ই দেখা যায় টেলিগ্রাম থেকে ভাইরাল হয়ে থাকে। টেলিগ্রামে সাধারনত ১৮ প্লাস ভিডিওর জন্য তেমন কোন পলেসি ঝামেলা নেই। তাই সবাই টেলিগ্রামে শেয়ার করে।
জান্নাত তোহা এবং তার সাথে যে তার জামাইয়ের ভিডিও ভাইরাল হয়েছিল। তারা ২ জন মিলে কাপল ভ্লোগ ভিডিও বানাতো। সাধারন মানুষের ধারনা অনুযায়ী , তাদের ভিডিও বেশি ভাইরাল হওয়ার জন্য তারা নিজেদের ভিডিও নিজেরাই ছড়িয়ে দিয়েছিল।
তাদের মন্তব্য ছিল তাদের মোবাইল হারিয়ে যাওয়ায় তাদের ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। তবে বিষয়টা সত্য হলে তারা অবশ্যই আইনের ব্যবস্থা নিত। কিন্তু তেমন কিছুই দেখা যায় নাই। তবে ঘটনা সমন্ধে আমরা তেমন কিছুই জানি না।
শ্রাবন্তির ভাইরাল ভিডিও
শ্রাবন্তী একজন ভারতীয় অভীনেত্রি। সেখানে শ্রাবন্তীর ভাইরাল ভিডিও থাকা সাভাবিক বিষয়। কেননা তাদের মুল ব্যবসাই এই সকল কাজ। সেখানে অনেক সকম টাকার জন্য ভিডিও বানিয়ে থাকে। এখানে তেমন কিছুই নেই।
তাকে বিশেষ ভাবে কোন আইনের আশ্রয় নিতেও দেখা যায় নাই। তিনি নিজেই এই ভিডিওতে ইচ্ছুক ছিলেন। তার সাথে, বলে রাখা ভালো, সেখানে শ্রাবন্তী নিজেই রাজি ছিলেন। তাই এর জন্য তিনি কোন অভিযোগ করতে পারবেন না। তাই এখানে আপনাদের শেখার কিছুই নেই। যদি কোন নাইকার ভিডিও ভাইরাল হয়, তাহলে সেখানে বুঝে নিতে পারেন, সে নিজেই ব্যবসার জন্য ছেড়েছে বা টাকার বিনিময়ে করেছিলেন, তা পরে ভাইরাল হয়েছে।
সিমা সরকারের ভাইরাল ভিডিও
সীমা সরকার একজন গাইকা। সে সকল আজে বাজে কনসার্টে এটেন করে থাকে, সেখানে তার সাথে টাকার বিনিময়ে বা ক্ষমতার বিনিময়ে বাজে কর্ম করতে পারে। আর এই ধরনের গাইকারা নাইকাদের থেকে কম নয়। তাই সেখানে তাদের ব্যবসা করতে হলে, তাদেরও এসব করতে হয়।
হয়তো তাদের ভিডিও কোন কারনে তার রেস্পন্স না পাওয়ার করনে ভাইরাল করা হয়েছে। হতে পারে তাকে ২য় বা এগেইন ইনভাইট করা হয়। কিন্তু সে রাজি না হওয়ায় তার ভিডিও ফাশ করা হয়।
পরিমনির ভাইরাল ভিডিও
বাংলাদেশি নাইকা পরিমনি। তবে ভারতে তাকে অনেক ভালো রেস্পন্স করতে দেখা যায়। তাদের বিশেষ ব্যবসা হিসেবে এই ধরনের কাজ করতে হয়ে থাকে। তার সাথে তারা যত মুভিতে কাজ করে, তা দিয়ে তাদের বাসা ভাড়া আর পোশাকের দাম ও হয় না। সেখানে তাদের সমাজে টিকে থাকার জন্য এই সব কাজ করতেই হয়।
ভাইরাল বাঘিনী কন্যা

সম্প্রতি ভাইরাল বাঘিনী কন্যা নামে এই মেয়েটার বিশেষ কিছু ভিডিও ভাইরাল হয়েছে। এর বিশেষ কারন হতে পারে, এই মেয়ে কোটা আন্দলনের সময় পুলিশের সাথে জোরে কথা বললেও সেখানে তাকে সমর্থন করে সবাই। তার পরে সেনাবাহিনির সাথেও বিশেষ বিষয়ে জোরে জোরে কথা বলতে দেখা যায়।
সেনাবাহিনির সাথে কথা বলার কারনে, তার উপর দেশের অনেকেই রেগে যায়। এর পরে হয়তো কোন ভাবে তার সোস্যল মিডিয়া একাউন্ট বা মোবাইল সহ অন্যান্য ডিভাইস হ্যাক করতে পারে। কেননা যখন কেউ কোন কাজ করে আর সেটা আমাদের কাছে খারাপ লাগে, তখন আমরা তার সাথে থাকা অতিতের মজার সৃতি ভুলো যাই। তার ক্ষতি করতে উদ্ভুদ্ধ হয়ে পড়ি।
সেই সুত্রে কেউ তার ভিডিও ভাইরাল করে দিয়েছে। তাই বিশেষ সতর্কতা হলো, নিজেকে সাধারন করে রাখার চেষ্টা করুন। আর নিজেকে নিজের অপরাধ নিয়ে আগে শিক্ষা দেন। তার পরে অন্যের অপরাধ নিয়ে কাজ করতে শুরু করুন।
আমাদের সকল ভাইরাল নিউস এবং পোস্টগুলো দেখতে আমাদের এই চ্যানেলে ফলো দিয়ে রাখুন। আমরা ২৪ ঘন্টার মধ্যে ভাইরাল সকল খবরের লিংক এই হোয়াটস্যাপ চ্যানেলে দিয়ে থাকি।
ভাইরাল ভিডিও লিংকটি পেতে এখানে ১০ সেকেন্ড অপেক্ষা করুন। তার পরে লিংককে ক্লিক করুন।
Link