চুল পড়া বন্ধ করার উপায় এর উপরে আমাদের বাংলা ভোর Bangla Vor বাংলা ব্লগ ও নিউজ ওয়েবসাইটে নতুন পোস্ট। এই পোস্টে আপনাকে সাগতম। আশা করি সবাই ভালো ই আছেন। তার সাথে বলে রাখা ভালো, আপনি একটা সঠিক পোস্টে এসেছেন। এই পোস্টটি ২০২৪ সালে করা। মানে বলা চলে, এই পোস্ট আপনি আপনার প্রয়োজনিয় সকল তথ্য খুব সহজেই পাবেন।
আমি আপনাদের স্বাগতম জানিয়ে সাথে বলে রাখি, আমরা সবসময় চেষ্টা করি আপনাদের জন্য সময়ের সেরা টপিকের উপর সবচেয়ে বেশি তথ্য মুলক হেল্পফুল পোস্ট করি। তাছাড়াও আমাদের বিশেষ স্কানার টিম প্রতিটি পোস্ট ভালো করে স্ক্যান করে, এবং সত্যতা জাচাই করে। তাই এখানে আপনি আপনার সঠিক তথ্যটি পেতে পারেন।
চুল পড়া বন্ধ করার উপায় ডাক্তারের পরামর্শ
চুল কেন পড়ে, এই বিষয়টা আপনার জানা খুবই দরকার। যদি না জানেন যে কেন আপনার চুল পড়ে, তাহলে তার শত সমাধান করলেও তা আবার সাবেকে ভিরে আসবে। তাই আগে সমস্যা সমন্ধে জানতে হবে। আমি যদিও আপনার চুল পড়ার কারন জানি না। তাও আমি চাইবো আপনাকে আপনার সমস্যা সমন্ধে নিজেই যেন খুজে নিতে পারেন।
আমি আশা করি, আপনি আমাদের এই পোস্টটি সম্পুর্ন পড়ে যাবেন। তাহলে আপনি অনেক কিছু জানতে পারবেন। আর আপনার সমস্যার সঠিক সমাধান ও পাবেন। তাই ভুল করবেন না।
ডাক্তারের কাছে যদি চুল পড়ার সমন্ধে আলোচনা করেন, তাহলে আপনার সঠিক সমাধান টি পেতে আপনার সমন্ধে সকল সমস্যা গুলো ডাক্তারের থেকে জানতে হবে। তাপ পরে আপনাকে কিছু অষুধ দিবে, আপনাকে বেশি বেশি পানি পান করতে বলবে। আরো বলতে পারে
- বেশি বেশি পানি পান করুন
- ক্যালসিয়াম এর অসুধ খাবেন, তবে এটি অবস্যই ডক্তরের থেকে আপনার সরেরিক অবস্থার উপর নির্ভর করে জেনে নিবেন।
- নারিকেল তেল বা বাদামের তেল হালকা গড়ম করে মাথায় লাগাবেন
- 7oil তেলটি অনেকের জন্য ভালোই উপকার করে
- তেল নিয়ে আমাদের নিচে আরো একটি অপশন থাকায়, এখানে তেলের নাম দিলাম না
- মাথায় ভালো স্যাম্পু লাগাবেন, নিচে স্যাম্পুর নাম দিব
- চিন্তা করা থোকো বিরত থাকুন, সব কিছু স্রস্টার কাছে ছেড়ে দিন
- ঠিক মত খাবার খাবেন, সঠিক ভাবে ঘুমাবেন
- সাভাবিক ভাবে মানুষের সাথে ব্যাবহার করুন, বাজে মেজাজে আপনার চুলে সমস্যা হতে পারে
- কোন তেন যদি চুল পড়ার কারন হয়, তাহলে তা ব্যাবহার করা বন্ধ করুন
- নিয়মিত ভালো কোন তেল ব্যবহার করুন
- ভালো কোন পানি দিয়ে নিয়মিত চুল পরিষ্কার করুন
- চুল পড়া কমাতে বিশেষ অষুধ খেতে পারেন, ওষুধের নাম নিচে দিব।
আশা করি উপরোক্ত ডাক্তারের দেওয়া পরামর্শগুলো সমন্ধে জানতে পারলেন। নিচের দিকে আমি নিজের কার্যকরি কিছু বিষয় শেয়ার করবো। যা আমি নিজে ই প্রমান করে দেখেছি।
মহিলাদের চুল পড়া বন্ধ করার উপায়
মহিলা আর পুরুষের চুল তো এক ই জিনিস, তবে একটু ব্যবধান যা এই অপশনে পাবেন। কারন কিছু কিছু পুরুষের তো টাক হয়ে যায়। কিন্তু মেয়েরা তো আর টাক হয়ে যায় না। তবে অনেক মেয়েদের দেখা যায় চুল একদম কমে যায়।
মদিলাদের চুল পড়ার বিষয়ে কথা বলতে গেলে, কিছু করন আমাদের সামনে আসে, এর মধ্যে অন্যতম হলো, মহিলারা অনেক বেশি চিন্তা করে, অনেক সময় না বুঝে ই অনেক ধরনের তেল ব্যবহার করে, ভালো ভাবে চুল পরিষ্কার করে না, খারাপ স্যাম্পু ব্যবহার করে, আরো ইত্যাদি কারন থাকতে পারে।
মহিলাদের চুল পড়া বন্ধ করার জন্য আগে এই কারনগুলো বন্ধ করতে হবে। নিজেকে বেশি সচেতন হতে হবে। তার পরেও যদি মহিলাদের চুল পড়া বন্ধ না হয়। তাহলে উপরে ডাক্তারের পরামর্শগুলো দেখতে হবে। বা নিচের বিভিন্ন বিষয় ও দেখতে পারেন।
চুল পড়া বন্ধ করার ভিটামিন
চুলের জন্য পর্যাপ্ত প্রোটিন,ভিটামিন ডি বা ক্যালসিয়াম জাতিয় খাবার, ভিটামিন (এ, বি, বিশেষ করে বায়োটিন, সি, ডি ও ই) এবং বেশকিছু খনিজ (আয়রন, জিঙ্ক) নিয়মিত গ্রহণ করা উচিৎ। তার সাথে ফলমুল বা খনিজ ,আয়রন, ও শক্তিকর খাবার খাওয়া উচিঁৎ। সহজ ভাষায় বলতে গেলে শরিরের বিভিন্ন দুর্বলতার কারনে বা চুলের গোড়ায় পর্যাপ্ত ভিটামিন না থাকলে, পর্যাপ্ত রক্ত চলাচল না করলে চুল পড়তে পারে। তাই চুল পড়া বন্ধ করতে হবে এই ভিটামিনগুলো খুবই উপকারী।
অতিরিক্ত চুল পড়ার সমাধান
কিছু মানুষ আছে, যাদের অনেক বেশি পরিমানে চুল পড়তে থাকে। অতিরিক্ত চুল পড়ার প্রথম করান গুলো হতে পারে
- অনেকের বংশগত সমস্যা
- লবনাক্ত পানি দিয়ে গোসল করলে
- শরিরে রক্ত চলাচল কম থাকলে
- মাথায় রোগ থাকলে
- বেশি চিন্তা করলে
- কম ঘুমালে
- যৌ ন অপ ব্যাবহার করলে
- আরো ইত্যাদি কারন যা নিচে পাবেন
তবে সবার জন্য ই এক সমাধান। কিন্তু অনেকের বংশগত দেখা যায় চুল পড়ার রোগ থাকে।সেক্ষেত্রে চুল অভিঞ্জ ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়া উচিৎ কেননা এর আর ভালো কোন সমাধান নেই। তার সাথে আবার দেখা যায় তারা খুব চিন্তা করে, সেক্ষেত্রে চিন্তা কমালে হয়তো ঠিক হতে পারে।
৭ দিনে চুল লম্বা করার উপায়
কি এক অবাগ করা কথা। তবে তার চেয়েও অবাগ কিছু ঘটনা ঘটে আমাদের এই দুনিয়ায়। আমরা চুল কাটতে চাই না। আর কোন একটা ক্ষমতা আমাদের চুল কাটতে বাধ্য করে। তখন খুব মন চায় চুলগুলো খুব তাড়াতাড়ি লম্বা করতে। তাই এই অপশনটা দিলাম। তবে লম্বা যে হয়, তা প্রমান করেই দিলাম
খুব দ্রুত চুল লম্বা করার জন্য আমাদের দরকার চুলে বেশি প্রটিন ও ভিটামিন পাঠানো। তবে এই ঠিকানা না জানায় কিবাবে পাঠাবো, সেজন্য আমাদের বেশি বেশি ভিটামিন জাতিয় খাবার খেতে হবে।
তার সাথে kumarika hair oil নামের তেলটা ব্যাবহার করতে পারেন। যদিও চুলের জন্য লক্ষ লক্ষ তেল আছে, তবে সবগুলো সব কাজ করে না। আবার সবগুলো সমন্ধে আমি ভালে জানিও না। যদি কোন তেল আপনাদের উপকারী মনে হয়, তাহলে কমেন্টে জানেবেন। কিন্তু আমি কুমারিকা তেলটা ব্যবহার করে অনেক উপকার দেখেছি, তাই আমি বিনা সার্থে এই তেলের প্রচার করে দিলাম।
চুল পড়া বন্ধ করার তেলের নাম বা চুল গজানোর তেলের নাম
আমি উপরের দিকে ২ টা তেলের নমা বলে রেখেছি। তবুও এখানে আরো কিছু তেলের সমন্ধে বলবো। কারন সব ধরনের তেল সব ধরনের চুলে কাজ করে না বা সবার জন্য ব্যবহার করাও সম্ভব হয় না আবার সবার সর ধরনের তেল ব্যাবহার করা ঠিক ও না।
তেল ব্যবহারের ও কিছু নিয়ম নিতি আছে, তা নিয়ে আমরা আগামিতে পোস্ট করবো। তবে বলে এসেছি উপরে, নারকেল তেল ও বাদামের তেল যদি গড়ম করে ব্যবহার করা হয়, তাহলে আপনার চুলের গোড়ায় রক্ত চলাচল ভালো থাকবে, ফলে আপনার চুল শক্ত হবে এবং চুল পড়া বন্ধ হবে আশা করা যায়।
আরেকটা জিনিস হলো, যে সকল তেলে চুল পড়া বন্ধ হয়, সে সকল তেলে ই চুল গজায়, যদিও বেশি চুল গজানোর জন্য বিশেষ তেল পাওয়া যায়। তবে সেগুলো ব্যবহার না করাই ভালো। তবে এর মধ্যে অলরাউন্ডার হিসেবে কুমারিকা তেলটাকে বলা চলে, কারন এটা মাথা ব্যাথা কমাতে বা মাথা ঠান্ডা রাখতে সাহায্য করে, তার সাথে চুল লম্বা, চুল পড়া বন্ধ করা, নতুন চুল গজানো চুল সুন্দর করার সকল বিষয়ে ই কাজ করে বলে মনে হয়।
- রোজমেরি অয়েল
- লেমনগ্রাস অয়েল
- বার্গামট অয়েল
- সাইডার উড অয়েল
- ভৃঙ্গরাজ তেল
- নারিকেল তেল
- 7oil
- কুমারীকা তেল
- আরো ইত্যাদি
চুল পড়া বন্ধ ও ঘন করার উপায়
এতোক্ষনে আমরা আমাদের পয়েন্টে চলে এসেছি। আমরা আশা রাখি এই পয়েন্ট থেকে আপনারা আপনাদের মুল কথাগুলো জানতে পারবেন। আর এগুলো আপনাদের অনেক অনেক উপকারে আসবে।
প্রথমত, যাদের মাথায় বিভিন্ন অংশে বা পুরো মাথায় ই চুল উঠে টাক পড়ে যাচ্ছে, তাদের জন্য আগে এই চুল ওঠা বন্ধ করতে হবে। যদি আপনার মাথা থেকে আংশিক বা সামান্য চুল উঠতে থাকে, তাহলেও আপনি আগে এর কারন খুজে বের করুন। উপরে অনেক কারন দিয়েছি, সেখান থেকে আসল কারনটি খুজে বের করতে হবে। তার পরে আপনি আপনার চুল পড়া আটকে ফেলুন।
উপরে দেওয়া চুল পড়ার কারনের সাথে আরো কিছু কারন থাকতে পারে। তবে মুল কথা আপনার মাথায় যে কোন ছোট ছোট কারনে চুল পড়ার রোগ ধারন করতে পারেষ । তবে ছোট বড় যে কোন কারন ই হোক না কেন, সব কারন গুলোই বা সব সমস্যা গুলো ই মাথায় চুলের গোড়ায় আঘাত করে। আর আমরা জানার চেষ্টা করবো, যে কিভাবে আমাদের চুলের গোড়ায় আঘাতটা করতেছে।
প্রথমত, চুলের গোড়ায় অনেক ময়লা জমে যেতে পারে, যা আপনার চুল পড়ার জন্য একটা কারন হবে। এই সমস্যাটা সারেরিক কোন কারনে হয় না। এটি বহিরাগত একটি কারন। এর জন্য় আপনার শরিরে কোন সমস্যা নেই। এখানে আপনার বাহিরক ভাবে চুলের যত্ন নিতে হবে।
সহজ ভাষায় বলতে গেলে যদি আপনার গোছলের পানি লবনাক্ত বা অপরিষ্কার হয়। তাহলে এই ধরনের সমস্যা হতে পারে। আবার আপনি যদি খারাপ তেল বা স্যাম্পু ব্যবহার করেন, তাহলেও এই সমস্যা হতে পারে। সেক্ষেত্রে আপনাকে এদিকে বিশেষ সচেতন হতে হবে। আর এই বহিরাগত কারন ও ধীরে ধীরে বেশি সময় পেলে সরিরের ভেতরে প্রবেশ করে।
দ্বিতিয়ত, চিন্তা ভাবনা, বা বেখেয়ালে আপনার মাথায় চাপ প্রয়োগ করতে পারে, সেক্ষেত্রে আপনার শরিরের কোন সমস্যা ছাড়াই আপনার মাথা থেকে চুল উঠতে থাকবে, একটা সময় এই সমস্যাটা আপনার শরিরের সমস্যা হিসেবে গন্য হতে পারে।
ত্বীতিয়, তৃত্বিয় পর্যায়ে রয়েছে শারেরিক বিভিন্ন সমস্যা। যেমন সরিরে রক্ত চলাচল কম থাকা, শরিরে প্রটিন কম থাকা, শরিরে ক্যালসিয়াম কম থাকা, আয়রন পুষ্টি বা এক কথায় ভিটামিন এর ঘাড়তি থাকা। এসকল সমস্যা শারেরিক ভাবে চুলের উপর প্রেশার দেয়। তবে এগুলো সহজে সমাধান করতে হলে আপনার শরিরকে আগে ঠিক করতে হবে।
সমাধানঃ
এই সকল বিষয়ে সহজে আপনি সমাধান পাবেন, তার জন্য আপনাকে সমস্যাটা খুজে বের করতে হবে। আপনার সমস্যাটা কত দিনের তার উপর নির্ভর করবে যে আপনি কি পদক্ষেপ নিবেন।
যদি বহিরাগত কোন সমস্যা হয় বা চিন্তা ভাবনা অথবা শারেরিক কোন সমস্যা হয়ে থাকে, তাহলেও ১-২ বা সর্বোচ্চো ৩ মাস সেই তার অবস্থানে থাকে। তার পরে ধীরে ধীরে সে সকল সমস্যায় মানে এই ৩ টা সমস্যা পরিনিত হয়।
এক কথায় বলতে গেলে, যদি মাথায় ময়লা যনিত সমস্যা হয়, মানে এটি বহিরাগত একটি সমস্য। তবে ১,২ অথবা ৩ মাস পর্যন্ত সে খানেই অবস্থান করবে। মানে সে বহিরাগত সমস্যা হিসেবেই আপনার চুল নষ্ট করবে। সর্বোচ্চ ৩ মাস পার হলেই সে আপনার চিন্তার কারন হয়ে দাড়াবে, ফলে ২য় কারনে পরিনিত হবে। মানে ৩ মাসের মাথায় সে আপনার মাথাায় ময়লা জনিত কারন হিসেবে ও থাকবে, আর আপনার চিন্তায় ও ঢুকে যাবে, ফলে ফলাফল আরো খারাপ হবে, মানে চুল আরো বেশি পড়বে।
৩ য় কারনে পৌছাতে আর বেশি সময় নিবে না। হয়তো আপনি চিন্তায় চিন্তায় শরির খারপ করতে থাকবেন, বা আপনি ওষুধের পরে ওসুধ খাবেন, তেলের পরে তেল ব্যবহার করবেন। যেটা আপনার রক্ত চলাচল বেশি বা কম করে দিতে পারে, আপনার শরিরে প্রয়োজনের থেকেও বেশি যে কোন উপাদান বা ভিটামিন বিরজ করতে পারে, ফলে সেটাও আপনার শরিরের জন্য ক্ষতিকর হবে ফলে সমস্যা আরো বাড়বে।
আবার রোগ যখন বাড়ে, তখন শরিরের সবচেয়ে দুর্বল স্থানে আঘাত হানে। যদি স্টোকের রুগি হয়, তাহলে তার শরিরের সবচেয়ে খারাপ জিনিস তার মাথা, যে কারনে ছোট ছোট অসুখেও তার স্টোক ঘটতে পারে। আবার যদি হার্টের রুগি হয়। তারও সেম সমস্যা, ছোট ছোট কারনে তার হার্ট অ্যাটাক হতে পারে।
সব বিষয়গুলোই এমন ভাবে দুর্বল স্থান থেকে শুরু করে। তাই যে কোন পরিস্থিতিতেই দুর্বলতাকে স্থান দেওয়া যাবে না। স্টোং হয়ে লড়াই করতে হবে সময়ের খারাপ জিনিসগুলোর সাথে।
চুলের জন্য অ্যালোভেরা, আমলুকি বা আমলা, মুরগীর ডিমের অংশ, হালকা গড়ম তেল, ODC সাম্পু, কুমারিকা তেল, বা এই ধরনের জিনিস ব্যবহার করতে পারলে ভালো। তার সাথে, আপনি যে ধর্মের ই অনুসরন করেন না কেন, স্রষ্টা তো একজন আছেই, তার কাছে এর জন্য প্রাথনা করতে থাকুন।
এই জিনিসগুলো কিভাবে ব্যাবহার করতে হয় তা না জানলে, কমেন্ট করুন, আগামিতে জানাবো। আর আমাদের সোস্যাল মিডিয়ায় ফলো করে রাখার অনুরোধ রইলো। আমরা সব ধরনের শিক্ষা বিষয়ক PDF বই ফ্রিতে দিয়ে থাকি, সেগুলো পেতে এখানে ক্লিক করুন।
সমস্যা বোঝার উপায়
কোন সমস্যায় আপনার চুল উঠতেছে, সেটি বোঝার জন্য আপনি আপনার শেষ ৩-১০ মাসের সকল কাজের দিকে সামান্য খেয়াল করতে পারেন। মনে করার চেষ্টা করতে পারেন যে এই সময়ে কি এমন হয়েছে, যার জন্য আপনার এই সমস্যা হচ্ছে, আমি আশা করি আপনি আমাদের এই পোস্ট টি সম্পুর্ন পড়লে সঠিক সমস্যার কারনটি খুজে নিতে সক্ষম।