পুষ্টিকর ও ধীরে হজম হয় এমন খাবার খাওয়া গুরুত্বপূর্ণ।
শেহরিতে খেতে হবে পুষ্টিকর খাবার।
সঠিক সময়ে ইফার করতে হবে পুষ্টিকর খাবার দিয়ে।
সাহরিতে প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার (ডিম, দই, দুধ), জটিল কার্বোহাইড্রেট (ওটস, লাল চাল, রুটি), এবং স্বাস্থ্যকর চর্বি (বাদাম, অলিভ অয়েল) খেলে উপকার পাবেন।
ইফতার শুরু করুন খেজুর ও পানি দিয়ে। হালকা খাবার খান যেমন ফল, স্যুপ, ডাবের পানি, যাতে হজম সহজ হয়।
পুষ্টিকর ইফতার হতে পারে খেজুর, ফল, চিড়া, দই, ছোলা, ডাল, সবজি ও গ্রিলড মাংস। ভাজাপোড়া ও অতিরিক্ত মিষ্টি খাবার এড়িয়ে চলুন।
রোজায় এনার্জি ধরে রাখতে বাদাম, ডার্ক চকলেট, কলা, ওটস, খেজুর ও প্রোটিনসমৃদ্ধ খাবার খান।
অতিরিক্ত তৈলাক্ত, চিনি ও লবণযুক্ত খাবার, কোলা জাতীয় পানীয় এবং প্রসেসড ফুড রোজার সময়ে এড়িয়ে চলুন।
রোজায় সুস্থ থাকতে পুষ্টিকর ও সুষম খাবার খাওয়া জরুরি। সাহরিতে ধীরে হজম হয় এমন খাবার (ডিম, ওটস, দুধ, বাদাম) এবং ইফতারে সহজপাচ্য ও এনার্জিবর্ধক খাবার (খেজুর, ফল, ছোলা, ডাবের পানি) খাওয়া উচিত।