টাকার বিনিময়েই মিলবে বিভিন্ন পর্যায়ের সার্টিফিকেট এমন আশ্চার্যকর তথ্য দেখা মেলে সোস্যাল মিডিয়ায়। তবে আর শিক্ষার মূল্য কোথায় থাকবে।

বোঝার সুবিধার জন্য বিশেষ করে আমরা একটি স্কিনশর্ট শেয়ার করলাম। এমন হাজার হাজার পোস্ট প্রতিদিন বিভিন্ন ধরনের সার্টিফিকেট পাইসেরি জনিত পোস্ট চোখে পড়ে।
এভাবেই যদি ফেক বা নকল সার্টিফিকেট পাওয়া যায়, তাহলে আর শিক্ষার মূল্যটা কোথায় থাকবে বলুন। মাত্র কয়েক হাজার টাকা হলেই পাওয়া যাচ্ছে ফেসবুকের বিভিন্ন ব্যাক্তির কাছে অনলাইন এবং সকল প্রকারের সুবিধা সহ বিভিন্ন উচ্চ পর্যায়ের সার্টিফিকেট।
এই বিষয়ে আপডেট তথ্য পেতে অনলাইনে সার্টিফিকেট ক্রয়ের বিভিন্ন গ্রুপে জয়েন করে দেখতে পারেন। যেহেতু তাদের বেশিরভাগ গ্রুপগুলোই প্রাইভেট মোডে চালু থাকে, তাই এই সার্টিফিকেট সংক্রান্ত তথ্যের জন্য সেখানে জয়েন রিকোয়েস্ট পাঠাতে হবে, তার পরে তারা পছন্দমতো আপনার আবেদন অনুমোদন করলে আপনি সেখান থেকে তাদের সকল আপডেট পাবেন।
আর পার্সোন সিকিউরোটি পারপাসে আমরা এখানে কোন ধরনের লিংক প্রভাইট করতে পারলাম না। সেই সাথে এই পোস্টে যুক্ত করা স্কিনশর্টের তথ্যগুলোও হাইড করেছি।
উচ্চ মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট
কথায় আছে, চোরের জগতে বসত করতে হলে চুরিও করতে হবে। কারন প্রতিদিন যদি আপনার থেকেই শুধু হারিয়ে যায়, তাহলে তো একটা নিদৃষ্ট সময়ে আপনি শুন্য হয়ে যাবেন। তাই আপনাকেও চুরি শিখতে হতে পারে।
আমি বলছি না যে আপনি এই গ্রুপ বা এই অসৎ লোকের থেকে সার্টিফিকেট করে নেন। তবে এটা বলি যে, যদি সময়ের প্রয়োজনে, বেশ জরুরি হয়ে আপনার বিপদ কাটাতে হয় তাহলে আপনি এই সকল গ্রুপের মাধ্যমে জন্ম সনদ সহ ইত্যাদি ভূল সংশোধন করতেও সাহায্য পেতে পারেন।
আর চাকরি বা অন্যান্য কাজের জন্য এই নকল পদ্ধতি এড়িয়ে চলুন, কারন এটি একটি যোগ্য মানুষের উপযুক্ত স্থান থেকে বঞ্চিত করে, অযোগ্যকে উচ্চস্থান দেয়।
ঠিক একই নিয়মে আবার সমাজের উচ্চ পদে অযোগ্য মানুষ ভিড় জমায়। সব দিকে বিবেচনা রেখে নিজ দ্বায়ীত্বে এই ধরনের অপকর্ম থেকে নিজেকে বাচিয়ে রাখুন। আর এটি আপনার ভবিশ্যতে আইনগত বা সমাজগত অপমান জনক কারন হতে পারে।